দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন অঞ্চলে অবস্থান রত ঘূর্ণিঝড় ফনি আরো কিছুটা শক্তি বৃদ্ধি করে উত্তর উত্তর-পশ্চিমে অগ্রসর হয়েছে।
বর্তমানে ঘূর্ণিঝড় ফোনই উত্তর এবং পূর্বে অবস্থান করছে। যা আজ বিকেল ৫ টায় কলকাতা থেকে ১৬০৮ কিলোমিটার দক্ষিণে, দীঘা থেকে ১৫১০ কিলোমিটার দক্ষিনে, বিশাখা পত্তানাম থেকে ১১৯৯ কিলোমিটার দক্ষিণ দক্ষিণ পূর্বে, চেন্নাই থেকে ১০২৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে, পারাদ্বীপ থেকে ১৩৫৩ দক্ষিণ দক্ষিণ পূর্বে অবস্থান করছে।
ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রে ৫০ কিলোমিটার থেকে ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে এবং সর্বশেষ পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী সর্বোচ্চ ছয় ঘন্টা ধরে উত্তর উত্তর-পশ্চিমে অগ্রসর হয়েছে ঘূর্ণিঝড়টি।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে জানানো হচ্ছে যে ঘূর্ণিঝড় ফনি আগামী ২৪ থেকে ৩৬ ঘন্টায় আরো উত্তর পশ্চিমের দিকে অগ্রসর হয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ফনিতে পরিণত হতে পারে।
এবং তার পরবর্তী ২৪ ঘন্টায় ঘূর্ণিঝড় ফোন ইয়ার ও শক্তি বৃদ্ধি করে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় এবং আগামী 3 দিনে ঘূর্ণিঝড় আরো শক্তি বৃদ্ধি করে অতি তীব্র প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে।
সমস্ত আবহাওয়া পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে জানা যাচ্ছে যে ঘূর্ণিঝড় টি আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘন্টায় উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে অন্ধপ্রদেশ উপকূলের কাছে এসে অন্য বায়ু প্রবাহ দ্বারা সঞ্চালিত হয় উত্তর-পূর্ব দিক পরিবর্তন করে অগ্রসর হতে পারে ভারতের পূর্ব উপকূল বরাবর।
সবশেষে আগামী মাসের ৪ঠা এবং ৫ই মে এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যবর্তী উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতি খুব গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে ও বিশ্লেষণ করে ওয়েদার অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল এর তরফ থেকে জানানো হচ্ছে যে, ঘূর্ণিঝড় ফণী উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন অঞ্চলের কাছে আসার সময় উড়িষ্যা উপকূলের কিছুটা কাছে আসার ফলে, এবং বায়ু প্রবাহের কিছুটা পরিবর্তনের জন্য প্রতি তীব্র প্রবল ঘূর্ণিঝড় কিছুটা দুর্বল হয়ে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগরদ্বীপ থেকে বাংলাদেশের খয়রার মধ্যবর্তী যেকোন উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
বর্তমানে ঘূর্ণিঝড় ফোনই উত্তর এবং পূর্বে অবস্থান করছে। যা আজ বিকেল ৫ টায় কলকাতা থেকে ১৬০৮ কিলোমিটার দক্ষিণে, দীঘা থেকে ১৫১০ কিলোমিটার দক্ষিনে, বিশাখা পত্তানাম থেকে ১১৯৯ কিলোমিটার দক্ষিণ দক্ষিণ পূর্বে, চেন্নাই থেকে ১০২৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে, পারাদ্বীপ থেকে ১৩৫৩ দক্ষিণ দক্ষিণ পূর্বে অবস্থান করছে।
ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রে ৫০ কিলোমিটার থেকে ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে এবং সর্বশেষ পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী সর্বোচ্চ ছয় ঘন্টা ধরে উত্তর উত্তর-পশ্চিমে অগ্রসর হয়েছে ঘূর্ণিঝড়টি।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে জানানো হচ্ছে যে ঘূর্ণিঝড় ফনি আগামী ২৪ থেকে ৩৬ ঘন্টায় আরো উত্তর পশ্চিমের দিকে অগ্রসর হয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ফনিতে পরিণত হতে পারে।
এবং তার পরবর্তী ২৪ ঘন্টায় ঘূর্ণিঝড় ফোন ইয়ার ও শক্তি বৃদ্ধি করে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় এবং আগামী 3 দিনে ঘূর্ণিঝড় আরো শক্তি বৃদ্ধি করে অতি তীব্র প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে।
সমস্ত আবহাওয়া পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে জানা যাচ্ছে যে ঘূর্ণিঝড় টি আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘন্টায় উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে অন্ধপ্রদেশ উপকূলের কাছে এসে অন্য বায়ু প্রবাহ দ্বারা সঞ্চালিত হয় উত্তর-পূর্ব দিক পরিবর্তন করে অগ্রসর হতে পারে ভারতের পূর্ব উপকূল বরাবর।
সবশেষে আগামী মাসের ৪ঠা এবং ৫ই মে এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যবর্তী উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতি খুব গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে ও বিশ্লেষণ করে ওয়েদার অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল এর তরফ থেকে জানানো হচ্ছে যে, ঘূর্ণিঝড় ফণী উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন অঞ্চলের কাছে আসার সময় উড়িষ্যা উপকূলের কিছুটা কাছে আসার ফলে, এবং বায়ু প্রবাহের কিছুটা পরিবর্তনের জন্য প্রতি তীব্র প্রবল ঘূর্ণিঝড় কিছুটা দুর্বল হয়ে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগরদ্বীপ থেকে বাংলাদেশের খয়রার মধ্যবর্তী যেকোন উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
উপকূল অতিক্রমের সময় ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র থেকে ১০০ থেকে ২০০ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১৬০ থেকে ১৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে ( + - ৩০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা বাতাসের গতিবেগ কম বেশি থাকতে পারে )।
ওই সময় কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা পূর্ব মেদিনীপুর উত্তর ২৪ পরগনা হাওড়া হুগলি ও পশ্চিম মেদিনীপুরে প্রবল ঝড়ের সাথে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকছে।
ঘূর্ণিঝড়ের চোখ বা কেন্দ্র কলকাতা থেকে যত দূরত্ব কম থাকবে, ততো বেশি কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে ঝড়ের ও বৃষ্টির প্রবণতা বেশি থাকবে।
আগামী ২ রা মে থেকে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জায়গায় ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকছে।
এখনো পর্যন্ত পাওয়া পর্যবেক্ষণ ও তথ্য বিশ্লেষণ করে ঘূর্ণিঝড় সংক্রান্ত গতিপথ ও তার শক্তির এই পূর্বাভাস করা হচ্ছে।
ওয়েদার অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল এর তরফ থেকে এই পূর্বাভাসের এর ওপর ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশ বিশ্বাস রাখা হচ্ছে।
ওয়েদার অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল এর তরফ থেকে এই পূর্বাভাসের এর ওপর ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশ বিশ্বাস রাখা হচ্ছে।
তাই এখনই সতর্ক হোন ওয়েদার অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল তরফ থেকে মৎস্যজীবীদের বিশেষ সতর্কতাঃ জানানো হচ্ছে। ইতিমধ্যে যারা সমুদ্রের চলে গেছেন তাদেরকে ফিরে আসতে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। এবং নতুন করে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে আগামী ৭ মে পর্যন্ত নিষেধ করা হচ্ছে।
উপকূলে পর্যটক ও মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে নামতে নিষেধ করা হচ্ছে।
উপকূলে পর্যটক ও মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে নামতে নিষেধ করা হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় সংক্রান্ত আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে নজর রাখুন ওয়েদার অফ ওয়েস্ট বেঙ্গলের পেজে এবং সাইটে।
Follow Our Facebook Page Click here
Follow Our Facebook Page Click here
By P.Ghosh
Chairman
Update: 07:00 pm IST
28/04/2019
28/04/2019
http://www.ekusheymedia.com/2019/05/blog-post_43.html?showComment=1592883386767#c5216486024428455517
ReplyDelete